#Day15 #Ramadan #রমযান
বুধবার, ২৮ এপ্রিল।
"মানুষ ততক্ষন পর্যন্ত ভালোতেই থাকবে, যতক্ষন তারা ইফতার শীঘ্রই করবে।"
গত রাত্রে ঘুমাতে দেরি হয়েছিল। তবুও আবার অ্যাসাইনমেন্টের কাজ পুরোপরি হয়নি। সেহরীর পর আবার লিখতে বসবো বলে ছেড়ে দিয়েছিলাম। সেহরীর পর কিন্তু আর পারিনি। ঘুমিয়ে পরলাম। ক্লাস আরম্ভ হওয়ার আধ ঘন্টা আগে উঠে আজ সব করে নিবো। জেগেছিলাম ঠিকই কিন্তু কাজ শেষ করতে পারিনি।
এত তাড়া কারণ যে ৩০ তারিখ শেষ সময়। আজ অনিকুলের হাতে পাঠিয়ে দিবো। সিউড়িতে ফোন করে জেনেছিলাম। অন্যের হাত দিয়ে সাবমিট করা যাবে। তিনি ঠিক ভাবে নম্বর ও নাম-ঠিকানা লিখবার পরামর্শ দিয়েছিলেন। তবুও সংশয় আছে; ডিগ্রীর ব্যাপার তাই। যদিও জমা না হয়, হাতে সময় থাকবে। নিজেই তখন যাবো অ্যাসাইন্মেন্টা সাবমিট করতে। আজকেই আমি যেতাম। কিন্তু কোচিং, মক্তব আবার নাফি উস্তাদের অসম্মতি।
এখনও স্টাডি সেন্টার কোথায় তা নির্দিষ্ট হয়নি। কারও কোথাও যাওয়া হলনা। সারাদিন অ্যাসেইনমেন্টগুলিতে শেষ হাত দিয়ে পরিপূর্ণ ভাবে কাজ শেষ করলাম। শুধুমাত্র স্টাডি সেন্টার লেখার জাগাটি ছেড়ে রেখেছি। অনিকুল, মুকাদ্দাস ও রায়হান আমাদের সঙ্গেই বেডরুমে তাদের পেপার্স ঠিক করছিল। পরে রায়হান আলি আহমেদের বাড়ি চলে যায়। আর আনিকুল তার দোস্ত আব্বার বাড়ি কামালপুরে থাকবে।
গতকাল দিনাজপুর থেকেও ছেলেরা এসেছে। তারা মগরব পর মক্তব এসে এসব অ্যাসাইনমেন্টের কাজ করছিল। তারা আমাদের সঙ্গে নামাজে শরিক হয়নি। ফলে বিশাল ব্যাপার হয় ক্যাম্পাসে। এস উস্তাদ তাদের খেতে বসতে মানা করে দিয়ে ছিলেন।
রাত্রে আব্বা কে স্টাডি সেন্টারের কথা বললাম। তিনি ভারী আকস্মিক।
Comments
Post a Comment