#Day14 #Ramadan #রমযান
মঙ্গলবার, ২৭ এপ্রিল।
"তোমরা সেহরী করো। কেননা, সেহরীর খাবারে বরকত আছে।
(বুখারী ও মুসলিম)
হাদীসটির বাস্তবতা আমরা বুঝি। যেদিন সেহরী হয়না, দিন খুব কঠিন যায়।
রায়হান এসেছে। আমাদের দেখা করে বিশ্রামের জন্য সে ক্যাম্পাসে গেলো। ক্লাস করে আমি আর শেরুও ক্যাম্পাসে গেলাম। যাকে যাকে অ্যাসাইনমেন্ট দিয়ে ছিলাম তাদের সবার জাঁচায় করলাম। ফুরাতের কাছ থেকে নিয়ে নিলাম। সে নিজে না লিখে অন্য দুজন ছেলেকে আবার ভাগ করে দিয়েছে। বেজায় ঝামেলা।
মক্তবে এসে তার লেখা ছিঁড়ে বাস্কেটে ফেললাম। লিখতে নিজেই আরম্ভ করলাম। একেবারে দুপুর তিনটেই শেষ হয়। নূর হাসান লিখে দিল। নেহাল চাঁদ ও ওবায়দুল্লাহ আগেই দিয়েছে। তারপর আবার রাত্রে গেলাম। নিয়ামত ও আতিফের কাছেও পেয়ে গেলাম।
এবার মক্তবে এসে বসলাম। সব ঠিকঠাক করতে রাত বারোটা পার। শেরু ও আলতাফ তো সেহরীর সময় এসে ঘুমিয়েছে। তবুও আবার স্টাডি সেন্টার নিয়ে সবার সংশয়। আবু তাহের নাকি ফোন করে জেনেছে যে নলহাটি নয়, সিউড়িতে আমাদের সেন্টার। কোন নির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত হলো না। ফাইলগুলিতে নির্দিষ্ট জাগা ছেড়ে দিলাম। আর বাকি সকালে ঠিক করবো।

What a beautiful narration 💖💖💖💖💖💯💯💥💥🎉🎊
ReplyDelete